
একতা বিদেশ ডেস্ক :
চিকিৎসক, স্বাস্থ্যকর্মী সহ ১৫ ত্রাণকর্মীকে হত্যার দায় স্বীকার করতে হয়েছে ইসরায়েলকে বিশ্বজুড়ে উঠেছে নিন্দার ঝড়। ঘটনায় বিশদ তদন্তের দাবি তুলছে বিশ্বের বিভিন্ন অংশ।
গাজার বিভিন্ন হাসপাতালের সূত্র অনুযায়ী গত ২৩ মার্চ ত্রাণকর্মীদের কনভয় দাঁড় করিয়ে গুলি চালায় ইসরায়লের সেনা। গাড়ি বহরের মধ্যে ছিল অ্যাম্বুল্যান্সও। ঘটনার পরপর ইজরায়েল দাবি করেছিল ত্রাণকর্মীদের হত্যা ‘অনিচ্ছাকৃত’। নিহত ত্রাণকর্মীদের মধ্যে ছিলেন চিকিৎসক, স্বাস্থ্যকর্মীরাও।
পরে দেখা গিয়েছে যে ইসরায়েলের সেনা জেনেবুঝেই হত্যা করেছে। বস্তুত গাজায় কোনও ত্রাণই ঢুকতে দিচ্ছে না ইজরায়েল। এমনকি পোলিও টিকাও বন্ধ করে দিয়েছে। ত্রাণকর্মী হত্যার ঘটনায় প্যালেস্তাইনের রেড ক্রেসেন্ট সোসাইটির সভাপতি স্বাধীন আন্তর্জাতিক তদন্তের দাবি তুলেছেন।
ইসরায়েল খান ইউনুসে তাঁবুতে থাকা নিরাশ্রয় বাসিন্দাদের ওপর বোমা ফেলেছে গাজায়। অন্তত ২ জনের মৃত্যু হয়েছে। গাজার প্রশাসন জানিয়েছে নারী এবং শিশুদের পাশাপাশি শতাধিক সাংবাদিক নিহত হয়েছেন ইসরায়েলের আক্রমণে। এদিনই হামাস আমেরিকার বিবৃতির কড়া নিন্দা করেছে। ইসরায়েলের কুকীর্তি আড়াল করতে বলা হয়েছে যে হামাস অ্যাম্বুল্যান্স ব্যবহার করে সন্ত্রাসবাদী আক্রমণ করে।