উন্নতির রাস্তায় যুবক কেন কর্মহীন

হাবীব ইমন

Facebook Twitter Google Digg Reddit LinkedIn StumbleUpon Email
বেকারত্বের মিছিলে নতুন সমস্যা তৈরি পোশাক শিল্পে নারী শ্রমিক নিয়োগ কমে যাওয়া। ‘ম্যাপড ইন বাংলাদেশ’ প্রকল্প মোট তিন হাজার পাঁচশোটি রপ্তানিযোগ্য পণ্য উৎপাদনকারী কারখানার তথ্য সংগ্রহ করে দেখিয়েছে, নারী শ্রমিকদের হার ৫৮ শতাংশ ও পুরুষদের ৪২ শতাংশ। অথচ একটা সময় নারী শ্রমিক ছিল প্রায় ৮০ শতাংশ। করোনাকালে বাল্যবিয়ে বৃদ্ধি পেয়েছে, মূল্যস্ফীতিতে শহরে বসবাস কঠিন হয়ে পড়েছে, গরিব মানুষ শহর ছাড়ছে বলে পোশাক শিল্পে নারী শ্রমিক সরবরাহ কমছে। এছাড়া আছে কারিগরি সমস্যাও। রোবট, কাটিং মেশিন, লেজার মেশিন, অটোমেটিক যন্ত্রপাতি পরিচালনায় নারীদের পর্যাপ্ত ট্রেনিং দেওয়া হয় না বলে নারীর তুলনায় পুরুষ শ্রমিক নিয়োগের হার বাড়ছে। কমবয়সী নারীর প্রখর আলো, গরম, মাইক্রো ফাইবারের অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে দীর্ঘ সময়ের শ্রমঘন কাজে নারীর দীর্ঘমেয়াদি স্বাস্থ্য ক্ষতি বাড়ছে বলে নারীরা পোশাক শিল্পে আগ্রহ হারাচ্ছেন। প্রান্তিক অর্থনীতির বর্ধিত নারী বেকারত্ব দারিদ্র্য পরিস্থিতিকে শোচনীয় করবে। এসব কাঠামোগত সমস্যার সমাধান জরুরি হয়ে পড়ছে। বেসরকারি হিসেবে প্রায় ৬০ লাখ উচ্চ শিক্ষিত বেকার, সঙ্গে শুরু হয়েছে স্বল্প দক্ষ ও অদক্ষ শ্রমবাজারের বেকারত্ব। একদিকে কর্ম তৈরির সরকারি কৌশল নেই, অন্যদিকে বিদ্যুৎ ও ডলার-সংকট, বেসরকারি ঋণ ও বিনিয়োগ খাতে পাচার এবং কেলেঙ্কারিজনিত মন্দার থাবা। দক্ষতা তৈরিতে শিল্পে ও শিক্ষালয়ে ট্রেনিং পরিকল্পনা নেই। দেশের বেকারত্বের কেন্দ্রীয় ডেটাবেইস ও চাকরি তৈরির মাসিক ড্যাশবোর্ডও নেই। ফলে সরকার ও পরিসংখ্যান ব্যুরো বেকারত্ব পরিস্থিতি নিয়ে অন্ধকারে রয়েছে। সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, বিভাগ, অধিদপ্তর, পরিদপ্তর ও অফিসে বেসামরিক জনবলের ৩ লাখ ৫৮ হাজার ১২৫টি পদ শূন্য রয়েছে বলে সংসদে জানিয়েছেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন। বেকারত্বের সরকারি সংখ্যা যৌক্তিক কিংবা অযৌক্তিক সেই প্রশ্নে যাবো না, তবে এই দিয়ে ফলপ্রসূ কৌশল তৈরিও অসম্ভব। বেকারত্বের সরকারি সংখ্যাও রেকর্ড করেছে। মধ্যবিত্ত দেশগুলোর একটা বড় বৈশিষ্ট্য বেকার ভাতা- বাংলাদেশে এ নিয়ে কোনো আলোচনা নেই। তবে, বাংলাদেশ যুব ইউনিয়ন তাদের ৯ দফা দাবিতে বেকার ভাতা দেওয়া একটি অন্যতম দাবি। এ দাবি তাদের অনেকদিনের। বেকার ভাতা চালু হলে, এটি ছিটকে পড়া বেকারদের জন্য সহায়ক হতে পারে। যাদের জন্য কর্মসংস্থান তৈরি করা যাবে না, অর্থাৎ কর্মে ইচ্ছুক, তাদের জন্য বেকার ভাতা চালু করা আরও বেশি যৌক্তিক। জীবিকা বাঁচাতে না পারলে অর্থনীতি কীভাবে বাঁচবে- এই প্রশ্নের উত্তর কাঠামোগতভাবে খুঁজতে হবে সরকারকে। যুবসমাজের যারা কর্মহীন আছে, স্বনিবন্ধনের মাধ্যমে যদি হাজার টাকাও দেওয়া যায় তাহলে শূন্য দশমিক দুই শতাংশর জিডিপির চেয়ে বেশি লাগে না। অর্থাৎ আর্থিক সংস্থান বাংলাদেশে নেই বলে মনে হয় না। যদি পাচার হওয়া টাকা ফিরিয়ে আনা হয় তাহলে আর কিছুই লাগে না। ॥ দুই ॥ সম্প্রতি বাংলাদেশ যুব ইউনিয়নের দ্বাদশ জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়ে গেছে। সেখানে অর্থনীতিবিদ ও গণনীতি বিশ্লেষক ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য দেশের বেকার যুবকদের সরকারের সামাজিক নিরাপত্তার আওতায় আনার উদ্যোগ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, সর্বশেষ জনশুমারির তথ্যানুযায়ী দেশে এখন পাঁচ কোটি যুবক রয়েছে। এর মধ্যে গড়ে তিনজনের মধ্যে একজন বেকার। বাংলাদেশে কর্মের নিশ্চয়তা দিয়ে একটি আইন প্রণয়ন করা এখন সময়ের দাবি। তাঁর এ বক্তব্যের সঙ্গে পুরোপুরি সহমত জানাই। একই সঙ্গে মনে করি, কর্মসংস্থান কমিশন গঠনও এখন জরুরি। ওই কমিশন বর্তমান পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করবে। তাছাড়া কমিশন স্বয়ংক্রিয় অনলাইন ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে কর্মপ্রত্যাশী যুবকদের নিবন্ধন নিশ্চিত করে তাদের প্রশিক্ষণ, দক্ষতা ও চাহিদা অনুযায়ী কাজের ব্যবস্থা নেবে। দেশে যুবসমাজের ভেতরে নানা ধরনের প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। অনেকেই হতাশ হয়ে আত্মহননের পথ বেছে নিচ্ছেন। অনেকে আবার মাদকাসক্তসহ নানা ধরনের উগ্রবাদী চিন্তার সঙ্গে জড়িয়ে পড়ছে। এটি আমাদের জন্য বড় ধরনের অ্যালার্মিং বিষয়। এসব থেকে যুবসমাজকে রক্ষা করতে হলে উৎপাদনশীল কর্মসংস্থান তৈরি করতে হবে। অনেক দেশে যুবক ক্রেডিট কার্ড দেওয়া হয়। আমাদের দেশেও সেটি সম্ভব। ॥ তিন ॥ সবচেয়ে বড় চাকরির বিজ্ঞাপনের সাইট বিডিজবস। এদের তথ্যমতে, ২০২২ সালের আগস্টের পর তৈরি পোশাক খাতের কর্মসংস্থানে নেতিবাচক ধারা শুরু হয়েছে। কমেছে চাকরির বিজ্ঞপ্তি, শূন্য পদ এবং বিজ্ঞাপনদানকারী কোম্পানির সংখ্যাও। ২০২২ সালের শেষ চার মাসে পূর্ববর্তী বছরের একই সময়ের তুলনায় চাকরির বিজ্ঞাপনের সংখ্যা কমেছে প্রায় ১৮ শতাংশ এবং শূন্য পদে কমেছে প্রায় ২১ শতাংশ। বিডিজবসের চাকরির বিজ্ঞাপন কমার হার পোশাকখাতের ক্রয়াদেশ কমার সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত বলে মনে করা হচ্ছে। টানা ১৩ মাস ইতিবাচক প্রবৃদ্ধির পর গত সেপ্টেম্বরে দেশে রপ্তানি আয় কমে। পাশাপাশি আছে বিদ্যুৎ, জ্বালানি সংকট, ডলারের উচ্চমূল্যে কাঁচামাল আমদানি ব্যাহত হওয়া, এলসি বন্ধ ইত্যাদি অভ্যন্তরীণ সংকট। তবে সরকার সবকিছুই যুদ্ধ ও বৈশ্বিক মন্দার ওপর চাপিয়ে দিচ্ছে। এটা সরকারের দিক থেকে দায় এড়ানোর সুবিধাজনক কৌশল। সম্ভাব্য বৈশ্বিক মন্দার আশঙ্কা থাকলেও উন্নত বিশ্বে করপোরেট লভ্যাংশ উচ্চ প্রবৃদ্ধি এবং বেকারত্বের হার রেকর্ড পর্যায়ে কম। ফলে রপ্তানিমুখী শিল্প খাতসহ সার্বিক বেকারত্ব পরিস্থিতির জন্য বৈশ্বিক সমস্যার পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ ডলার রিজার্ভ, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সমস্যা, ঋণপত্র সংকটও দায়ী বলে প্রতীয়মান হয়। রয়েছে বেসরকারি বিনিয়োগ মন্দা, সরকারের উচ্চ ঋণ ও খোলা বাজারে ডলার বিক্রয়জনিত তারল্য সংকট, প্রকৃত ব্যবসায়ীদের ঠকিয়ে ঋণ খেলাপিদের একতরফা সুবিধাদানের কাঠামোগত সমস্যা। বাংলাদেশের চাকরি বাজারে আগে থেকেই দক্ষ জনবলপ্রাপ্তির সমস্যা রয়েছে। বাজার চাহিদার সঙ্গে শিক্ষার কোর্স-কারিকুলামের সংযোগ স্থাপিত হয়নি বলে এক পদের বিপরীতে শত শত আবেদনকারী থাকেন, কিন্তু যোগ্য ও দক্ষ রিসোর্স পাওয়া যায় না। তৈরি পোশাক শিল্পসহ প্রায় সব শিল্পই প্রযুক্তিগত উৎকর্ষ ও রূপান্তর প্রক্রিয়ার ভেতর দিয়ে যাচ্ছে। অটোমেশন বাড়ছে, নিম্ন দক্ষতার চাকরি কমছে, ঘটনাটা এখনই ঘটতে শুরু করেছে। এমতাবস্থায় নতুন শিল্প চাহিদার দক্ষতার ভিত্তিতে একাডেমি ও ইন্ডাস্ট্রির যৌথ সমন্বয়ে দ্রুত দক্ষ শ্রমিক তৈরির রোডম্যাপ বাস্তবায়ন করতে হবে। একটা নিরবচ্ছিন্ন প্রাতিষ্ঠানিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে দক্ষ শ্রমিক তৈরি করলে অভ্যন্তরীণ উৎপাদনশীলতার পাশাপাশি শ্রমিক প্রতি মাথাপিছু রেমিট্যান্সও বাড়বে। সময়ের সঙ্গে কারিগরি দক্ষ চাকরি বাড়ছে, অদক্ষ কিংবা স্বল্প দক্ষ চাকরি কমছে। দেশে ও দেশের বাইরে এই পরিস্থিতির সুবিধা নিচ্ছে বিদেশিরা। অভ্যন্তরীণ শিল্প, রপ্তানিমুখী শিল্প ও প্রবাসী শ্রমিক- তিন ক্ষেত্রেই দক্ষতার চাহিদা প্রযোজ্য। বিশ্বে যুদ্ধ ও মন্দা না হলেও শ্রমবাজারে দক্ষতার এই রূপান্তর ঘটতেই থাকবে। দেশের প্রায় ৮৫ থেকে ৮৯ শতাংশ শ্রমবাজার অপ্রাতিষ্ঠানিক। ফলে চাকরি বাড়াতে বেসরকারি খাতে সত্যিকার বিনিয়োগ বাড়ানোর কার্যকর উদ্যোগ দরকার, এমন স্বচ্ছ উদ্যোগ যেখানে বিনিয়োগের নামে ঋণ নিয়ে সেটা পাচার কিংবা ভোগে ব্যয় হবে না। সরকারকে ক্ষদ্র, এসএমই ও বৃহৎ ব্যবসা ও শিল্পের ভালো ব্যবসায়ীর ডেটাবেইস তৈরি করতে হবে, যাঁরা ঋণ নিয়ে কিস্তি ফেরত দেন ও ব্যবসা করেন। তথ্যশালার আলোকে ক্রেডিট রেটিং-ভিত্তিক আধুনিক ঋণদান ব্যবস্থা দরকার। ব্যাংক ঋণ দানের ডিজিটাল ফিনটেক সমাধান ও আর্থিক তথ্যনির্ভর নতুন ডিজিটাল কৌশল বের করাও জরুরি। অপ্রাতিষ্ঠানিক খাত, ক্ষুদ্র বা ব্যাস্টিক অর্থনীতির চাকরি বাঁচানো মন্দাকবলিত অর্থনীতির বড় কাজ। প্রশাসনের দুর্নীতি ও সরকারের অপখরচের লাগাম টেনে ধরে সামাজিক নিরাপত্তা ও চাকরি বাড়ানোর উদ্যোগ চাই। বর্তমানে আমানত প্রবাহ কম ও তারল্য সংকট পরিস্থিতিতে ছয়-নয় সুদের হার কাজ করছে না বলে এটা উঠিয়ে, ব্যাংক ঋণ পাচার ও গায়েবের দুর্বৃত্তপনা বন্ধ করে অর্থবহ শৃঙ্খলা ফেরাতে হবে। কর্মী ছাঁটাই না করার শর্তে প্রকৃত ব্যবসায়ীদের প্রণোদনা দিতে হবে এবং খেলাপি ঋণ না করা ব্যবসা ও শিল্প মালিকদের সহজ শর্তের ঋণ প্রবাহ অব্যাহত রাখতে হবে। অর্থাৎ বর্ধিত বেকারত্বের ধারা থামাতে মুদ্রানীতিকে কর্মসংস্থান তৈরির জন্য ফ্লেক্সিবল করতে হবে। কোম্পানিগুলোতে কর্মরত জনসম্পদকে নতুন মেশিনে, রোবোটিক অপারেশন পরিচালনায় দক্ষ করার জন্য ম্যাসিভ প্রোগ্রাম দরকার। আধুনিক অটোমেশন করা উৎপাদন পরিবেশের সঙ্গে তাল মেলাতে শ্রমিকদের দক্ষতা অর্জনে আর্থিক ও কারিগরি সহায়তা, ট্রেনিং বাজেট ও ট্রেনিং জরুরি। পাশাপাশি বেকারত্ব সমস্যা সমাধানে ধীরে ধীরে বিদেশি শ্রমিক কমিয়ে আনার ওপর জোর দিয়ে, দেশীয় শ্রমিক নিয়োগে গুরুত্বারোপ করা চাই। অবশ্যই নতুন কর্মদক্ষতার মানবসম্পদ বিদেশ থেকে আনতে হবে এবং সেখানেও দক্ষতা হস্তান্তরের শর্ত বাস্তবায়ন করতে হবে। সরকার মোট শ্রমবাজারের মাত্র সাড়ে ৩ শতাংশের নিয়োগদাতা। বর্ধিত বেকারত্বের সমস্যার মুখে সরকারি শূন্য পদে নিয়োগের হার বৃদ্ধি করা দরকার। সেবা খাতে মাথাপিছু নিয়োগের কর্মসংস্থান বান্ধব বাজেটীয় কৌশল দরকার। মাথাপিছু শিক্ষক, স্বাস্থ্যকর্মী, পরিচ্ছন্নতাকর্মী, বিভিন্ন ধরনের নিরীক্ষা কর্মী নিয়োগ বাড়িয়ে সরকারি কর্মসংস্থানকে অন্তত ৫ শতাংশে উন্নীত করার উদ্যোগ নেওয়া যায়। তবে মেধাভিত্তিক নিয়োগ না দেওয়ায়, প্রশাসনে অদক্ষ ও অযোগ্য কর্মচারী ও কর্মকর্তার ফাঁদে জড়িয়ে যাচ্ছে দীর্ঘ মেয়াদে! ॥ চার ॥ ওয়ার্ল্ড ইনইকোয়ালিটি রিপোর্ট আর অক্সফ্যাম রিপোর্ট-এ বিশ্বজুড়ে অসাম্য ও দারিদ্র্যের আশঙ্কাজনক চিত্র প্রকাশ পেয়েছে। বাংলাদেশে ক্ষেত্রে এটা খুবই স্পষ্ট হচ্ছে। সরকারপ্রধানের বিভিন্ন সময়ের বক্তব্যে নিরঙ্কুশ সেই প্রতিফলন দেখা যাচ্ছে। আবার দেশের এক দল বলেন, দারিদ্র্য বাড়ছে, অসাম্য বাড়ছে, ধনীরা অতিধনী হচ্ছেন; আর অন্য দল বলেন, দেশ বিশ্বসভায় উচ্চআয়ের যাত্রায় এগিয়ে চলেছে। আসল কথা হচ্ছে মাইনকাচিপায় যুবরা। ক্রমশ হতাশ হয়ে পড়ছে তারা। এই টানাপোড়েন প্রেক্ষাপটে যুব ইউনিয়ন তাদের লড়াই-সংগ্রাম করে যাচ্ছে। ৯ দফা দাবি আদায়ে জোরদার যুব আন্দোলন গড়ে তোলার প্রত্যয় নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে এ যুব সংগঠন। আমাদের প্রত্যাশা, যুবকদের আন্দোলন জনমানুষের আন্দোলন হয়ে উঠবে শিগগিরই। বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে যুবক প্রশ্নটি বেশ জোরেশোরে উচ্চারিত হবে। লড়াকু আন্দোলনের মধ্য দিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে যুবকদের সংগঠিত প্রশ্নটি সামনে আসবে। কেননা বর্তমান রাজনৈতিক বাস্তবতায় তাদের লড়াই এগিয়ে নেওয়ার বিকল্প নেই। লেখক : প্রেসিডিয়াম সদস্য, বাংলাদেশ যুব ইউনিয়ন

Print প্রিন্ট উপোযোগী ভার্সন



Login to comment..
New user? Register..