বর্ণ বা অক্ষরের উৎপত্তি
শাহ মো. জিয়াউদ্দিন

মানুষ বিভিন্ন ভাষায় কথা বলে। সারা পৃথিবীতে মোট ভাষার সংখ্যা ৭০৯৯ টির মতো। প্রতিটি ভাষাই একটি নির্দিষ্ট চিহ্ন দিয়ে লেখা হয় যাকে বর্ণমালা বলে। মানুষ যে ধ্বনি উচ্চারণ করে মনের ভাব প্রকাশ করে তা বর্ণ বা অক্ষর দিয়ে লিপিবদ্ধ করা হয়। পৃথিবীতে ব্যবহৃত ভাষাগুলোর লিপিবদ্ধতার বর্ণ বা অক্ষর কবে বা কোন ভাষার বর্ণ-চিহ্ন প্রথম আবিস্কৃত হয়েছে তা নিয়ে নানা মতভেদ রয়েছে। সুনির্দিষ্ট করে বলা যাবে না যে অমুক ভাষার বর্ণ বা অক্ষর পৃথিবীতে প্রথম প্রচলন ঘটে। তবে নানা ধারণাগুলো থেকে..
বিস্তারিত
গ্রামবাংলার সংস্কৃতি এখন চার দেয়ালে বন্দি
তানভির হাসান তপু

বাংলার ঐতিহ্যের অনেকটুকুই আজ হারিয়ে গেছে। হারিয়ে গেছে না বলে বলতে হয় তা যেন অনেকটা অনাদরে হারিয়ে যেতে বসেছে। ঐতিহ্যের বাঙালি চর্চা অনেকটাই সরে গেছে। বিভিন্ন উৎসবে এখন আর বাঙালি গানের আসর বা আয়োজন পাওয়া যায় না। বরং দেখা যায় পশ্চিমা ধাঁচের গান মাইকিং বা সাউন্ডবক্সে গান বাজানো হয়। বাঙালি ছাড়া পৃথিবীর আর কোথাও এত বৈচিত্র্যের সাংস্কৃতিক উৎসব আছে বলে মনে হয় না। কথায় বলে, ‘বারো মাসে তের পার্বণ’। সারাবছর নানা রকমের আয়োজনে মাতোয়ারা থাকে বাঙালি। সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বিয়ে, অন্নপ্রাশন,..
বিস্তারিত
সমাজ এগিয়ে নিতে প্রয়োজন
শিল্প, সাহিত্য ও সংস্কৃতি

একতা ডেস্ক :
মানুষের মনকে উদার ও কোমল করে শিল্প, সাহিত্য ও সংস্কৃতি। যে ব্যক্তি এগুলো হৃদয়ে লালন ও চর্চা করে সে কখনও সমাজবিদ্বেষী কাজ করতে পারে না। সাহিত্য বিভিন্ন যুগের ও বিভিন্ন গোত্রের সমাজ সম্পর্কে আমাদের ধারণা দেয়। বিভিন্ন স্থানের ভাষা শিখতে সহায়তা করে।
সাহিত্য মানব মনে প্রেম, বিরহ, সুখের অনুভূতি সৃষ্টি করে। অথচ শিক্ষার অভাবে আমাদের সমাজের বেশিরভাগ মা-বাবা তাদের সন্তানদের শিল্প ও সাহিত্য পাঠে মন থেকে সম্মতি দেন না।
পড়ালেখার পাশাপাশি এ দুটো বিষয় চর্চা করলে যে তাদের..
বিস্তারিত
জীবনানন্দ দাশ : কবিতা এবং দরিদ্র্যতা
অপূর্ব গৌতম

জীবনানন্দ দাশের একমাত্র পরিচয় তিনি কবি। তার মা কুসুম কুমারী দাশও ছিলেন সাহিত্যের অনুরাগী। মায়ের প্রভাবেই জীবনানন্দ ছোটবেলায় বেশ কয়েকটা পদ্য লিখেছিলেন। পদ্য মানে কবিতা। আমরা এখন আর কবিতাকে পদ্য বলিনা। ১৯১৯ সালে বরিশাল থেকে প্রকাশিত ব্রহ্মবাদী পত্রিকায় তার প্রথম পদ্য (কবিতা) ছাপা হয়। নাম ছিল বর্ষা আবাহন।
সাতটি তারার তিমির প্রকাশিত হওয়ার পর তার বিরুদ্ধে দুবোর্ধ্যতার অভিযোগ ওঠে। নিজ কবিতার অবমূল্যায়ন নিয়ে জীবনানন্দ খুব ভাবিত ছিলেন। কবি নিজেই তার রচনার মর্মকথা একটু প্রাঞ্জল এবং সাবলীল ভাষায় প্রকাশ করার অভিপ্রায়..
বিস্তারিত