যুদ্ধাপরাধীদের সম্পদ বাজেয়াপ্তের ‘প্রক্রিয়া চূড়ান্ত’
একতা প্রতিবেদক :
একাত্তরের যুদ্ধাপরাধীদের সম্পদ বাজেয়াপ্ত করার জন্য আইনি কাঠামো তৈরির কাজ শেষ পর্যায়ে রয়েছে বলে জানিয়েছেন আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক। গত ১৭ জানুয়ারি ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিনি বলেছেন, ‘যুদ্ধাপরাধীদের পরিবারের সম্পদ বাজেয়াপ্ত করার কাজ গত বছর থেকেই শুরু হয়েছে। এখন এটা চূড়ান্ত করার কাজ চলছে।’
২০১০ সালে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরুর উদ্যোগ নেয়া হয়। তখন গণজাগরণ মঞ্চসহ সমাজের বিভিন্ন অংশ থেকে তাদের সম্পদ বাজেয়াপ্ত করারও দাবি ওঠে। তাতে সমর্থন দিয়ে সরকারের মন্ত্রীরা এ বিষয়ে আইন প্রণয়নের প্রতিশ্রুতি দিয়ে এলেও এখন পর্যন্ত তা আলোর মুখ দেখেনি।
একাত্তরে বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধিতা করে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীকে সহায়তা করে জামায়াতে ইসলামীসহ বেশ কয়েকটি ধর্মভিত্তিক দল। রাজাকার, আলবদর, আলশামস নামে বিভিন্ন দল গঠন করে তারা ধর্ষণ, অপহরণ, নির্যাতন, অগ্নিসংযোগ, ধর্মান্তরে বাধ্য করার মতো যুদ্ধাপরাধ করে। সাধারণ মানুষের ধনসম্পদও লুট করে তারা।
এই মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে জামায়াতে ইসলামীর বেশ কয়েকজন নেতার বিচার এবং মৃত্যুদন্ড সহ বিভিন্ন সাজা হয়েছে। এ জন্য গঠিত বিশেষ ট্রাইবুনালে বিচারের পর মতিউর রহমান নিজামী, আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ, আবদুল কাদের মোল্লা এবং মোহাম্মদ কামারুজ্জামানের মতো পাঁচজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়েছে।
এ দিকে একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িত থাকা যুদ্ধাপরাধীদের দল জামায়াতে ইসলামীর বিচারের জন্য আইন সংশোধনের উদ্যোগ নিচ্ছে সরকার। এরই মধ্যে এ সংক্রান্ত আইনের খসড়া তৈরি করা হয়েছে। অবিলম্বে তা মন্ত্রিপরিষদের অনুমোদনের জন্য পেশ করা হবে।
প্রথম পাতা
অভিবাসন খাতে দুষ্টচক্রের থাবা
ঈদের আগে শ্রমিকদের বেতন বোনাসসহ পর্যাপ্ত ছুটি দিতে হবে
প্রায় ৫৬ শতাংশের বেশি কোম্পানি কর দেন না
সাম্রাজ্যবাদী শক্তিকে রুখে দিয়ে ফিলিস্তিনিদের মুক্তির লড়াইকে এগিয়ে নিতে হবে
মালয়েশিয়ায় যারা সেকেন্ড হোম করে আছেন তারা বৈধভাবে অর্থ নেননি : বাংলাদেশ ব্যাংক
বর্ষবরণে ১৩ নির্দেশনা ও সময় বেঁধে দিল সরকার
ঈদযাত্রায় ভোগান্তির শেষ নেই ঘরমুখো মানুষের
বেতন-ভাতা ও বোনাসের দাবিতে জি-স্কপের সমাবেশ
মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত চেতনা চর্চার মধ্য দিয়ে গোলাম আরিফ টিপুকে স্মরণ করা হবে
নোটিশ
Login to comment..