আগাম সবজির ফলন ভালো হলেও দাম নিয়ে হতাশ কৃষক
একতা প্রতিবেদক :
ঢাকার ধামরাইয়ে আগাম শীতকালীন সবজির ব্যাপক ফলনে কৃষকের মুখে হাসি ফুটেছে। তবে পাইকারি বাজারের দর শুনে সেই হাসি ধরে রাখতে পারছেন না তারা। খুচরা বাজারে ক্রেতারা চড়া দামে সবজি কিনলেও পাইকারি বাজারে কৃষকরা সবজি বিক্রি করছেন আগের মূল্যের চেয়ে মাত্র ৫-৭ টাকা বেশিতে। অর্থাৎ কেজি প্রতি ২০-৪০ টাকায় বিক্রি করছেন। শাকের ক্ষেত্রেও একই অবস্থা। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, খুচরা বাজারে আগাম শীতকালীন সবজির দামের ঊর্ধ্বগতির কারণে ভোক্তাদের পকেট ফাঁকা। তবে বাজারে দাম বাড়লেও কৃষকের কাছে সেই দামের মুনাফার অর্থ পৌঁছাচ্ছে না বরং লাভবান হচ্ছেন মধ্যস্বত্বভোগীরা। সরেজমিনে উপজেলার হাতকোড়া, বারবারিয়া, কালামপুর, দেপাশাই, জয়পুরা, কাওয়ালীপাড়া, ধামরাইসহ স্থানীয় খুচরা কাঁচাবাজারগুলোতে গিয়ে দেখা যায়, গত সপ্তাহের তুলনায় বাজার ভেদে শাক-সবজির দামের পার্থক্য ২০ থেকে ৩০ টাকা। লেবু, বেগুন, পটল, শসা প্রতি কেজি ৬০-৭০ টাকা, করলা ৬০-৮০ টাকা, মূলা ও ঢেঁড়স ৫০-৭০ টাকা, পেঁপে ৩০-৪০ টাকা, প্রতি পিস ফুলকপি ৮০-১০০ টাকা, বাঁধাকপি ৬০-৮০, লাউ ৪৫-৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। লালশাক ও পুঁইশাক প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে আকার বেধে ৫০-৬৫ টাকায়। তবে ব্যবসায়ীরা জানান, আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে সবজির দাম কিছুটা কমবে। কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, খুচরা বাজারে দাম বাড়তি থাকলেও পাইকারি বাজারে দাম তেমন বাড়েনি। পাইকারি বাজারে প্রতি কেজি বেগুন, পটল, শসা ৩০-৪০ টাকা, মূলা ও ঢেঁড়স ২০-৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
শেষের পাতা
ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠার দাবি
তেল-গ্যাস-বিদ্যুতসহ জ্বালানির অযৌক্তিক মূল্যবৃদ্ধি প্রত্যাহার কর
ক্ষেতমজুরসহ গ্রামীণ মজুররা বেঁচে থাকার অধিকার চায়
‘আসলামউদ্দিন ছিলেন একজন প্রকৃত কমিউনিস্ট’
সারাদেশে সিপিবির ৭৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
ছাত্র ইউনিয়ন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মেলন ও শিক্ষা কনভেনশন
বাম গণতান্ত্রিক জোট ঢাকা নগরের সভা
প্রমিথিউস প্রকাশনার মোড়ক উন্মোচন
ষাটোর্ধ্ব মজুরদের জমাবিহীন পেনশন চালুর দাবি
৭ দিনের সংবাদ...
দখল আর উন্নয়নের চাপে হাইক্কার খাল মৃতপ্রায়
Login to comment..